আকাশের রং নীল হওয়ার প্রধান কারণ হলো রিমিং (Rayleigh scattering) প্রক্রিয়া। এই প্রক্রিয়াটি সূর্যের আলো এবং Earth’s atmosphere-এর মাঝে সংঘটিত হয়।
১. সূর্যের আলো
- সূর্যের আলো বিভিন্ন রঙের আলো নিয়ে গঠিত, যার মধ্যে রয়েছে বেগুনি, নীল, সবুজ, হলুদ, কমলা, এবং লাল। প্রতিটি রঙের আলো ভিন্ন দৈর্ঘ্যের তরঙ্গের সৃষ্টি করে।
২. রিমিং (Rayleigh Scattering)
- যখন সূর্যের আলো পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করে, তখন এটি বিভিন্ন গ্যাস, কণিকা এবং ধূলিকণার দ্বারা বিচ্ছুরিত হয়। এই প্রক্রিয়ায় ছোট তরঙ্গদৈর্ঘ্যের (যেমন নীল এবং বেগুনি) আলো বেশি বিচ্ছুরিত হয়।
- যেহেতু নীল আলো বেগুনি আলো তুলনায় কিছুটা বেশি দৃশ্যমান এবং আমাদের চোখের জন্য আরও সংবেদনশীল, তাই আমরা আকাশে প্রধানত নীল রঙ দেখি।
৩. আকাশের দিক এবং সময়
- দিনের বিভিন্ন সময়ে আকাশের রঙ পরিবর্তিত হয়। উদাহরণস্বরূপ, সূর্য যখন সূর্যাস্তের দিকে চলে যায়, তখন আলোটি বায়ুমণ্ডলে আরও দীর্ঘ পথ অতিক্রম করে, ফলে লাল এবং হলুদ রঙের প্রতিফলন ঘটে এবং আকাশের রঙও পরিবর্তিত হয়।
উপসংহার
আকাশের নীল রং রিমিং প্রক্রিয়ার ফলস্বরূপ, যা সূর্যের আলো এবং Earth’s atmosphere এর মধ্যে সংঘটিত হয়। এর মাধ্যমে নীল রঙের আলো বেশি বিচ্ছুরিত হয়, ফলে আমরা আকাশকে নীল হিসেবে দেখি।